ঢাকা রাত ২:৫০ । ১৫ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । ৩০শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ ।
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি বার্তা
  7. খেলাধুলা
  8. গনমাধ্যাম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশজুড়ে
  13. ধর্ম
  14. নির্বাচন
  15. প্রবাসের খবর

কেন জাতিসংঘের সহযোগিতা চায় জামায়াত?

admin
আগস্ট ৩১, ২০২৪ ১১:৫৩ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

কেন জাতিসংঘের সহযোগিতা চায় জামায়াত?

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের বিচারে জাতিসংঘের সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। বাংলাদেশে গণহত্যার বিষয়ে অনুসন্ধানে আসা জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন টিমের সঙ্গে বৈঠক করে এ কথা জানান দলটির নেতারা।

প্রত্যাহার হচ্ছে জামায়াত নিষিদ্ধের আদেশ

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে জাতিসংঘ অফিসে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ অংশ নেন।

বৈঠক শেষে সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের সাংবাদিকদের বলেন, ‘৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষ নতুনভাবে স্বাধীনতা অর্জন করেছে। সেই গণবিপ্লবের সময় সরকার যে হত্যা, জুলুম, নির্যাতন করেছিল, সেই বিষয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অনুরোধে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের একটি ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং টিম বাংলাদেশ সফর করছে। তাঁরা বিভিন্ন দলের সঙ্গে, গ্রুপের সঙ্গে আলোচনা করছে।’

তিনি বলেন, ‘বিচারের জন্য একটি বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কতিপয় আইন সংশোধনের মাধ্যমে ক্রাইম অ্যাগেইনস্ট হিউম্যানিটি এই নামে ট্রাইব্যুনাল করে তদন্ত ও সঠিকভাবে এর বিচার নিশ্চিত হতে পারে, সেভাবে বাংলাদেশকে তাঁরা যেন সহযোগিতা করে, সেই বিষয়ে আমরা অনুরোধ করে এসেছি।’

বৈঠকের আলোচনা প্রসঙ্গে জামায়াতের এই নেতা আরও বলেন, ‘২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর বিডিআরের ঘটনায় ৫৭ সামরিক অফিসারকে হত্যা করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গেও স্বৈরাচারী জনবিচ্ছিন্ন সরকার জড়িত ছিল। রাজধানীর শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে যে গণহত্যা করেছিল, আমরা সেটার কথাও তাঁদের বলেছি। সর্বশেষ এই ছাত্র-জনতার মহাবিপ্লবকে ব্যর্থ করার জন্য তারা নির্বিচারে যে গণহত্যা চালিয়েছিল, সেটাও তাঁদের অবহিত করেছি। সে সময় হেলিকপ্টার থেকে গুলি করা হয় সাধারণ ছাত্র-জনতার ওপর। দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিজ জনগণের ওপর এ ধরনের হত্যাকাণ্ড সারা বিশ্বে নজিরবিহীন। সেখানে দেড় বছরের শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। আমরা এটাকে বলেছি, গণহত্যা। এটাকে গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত করে সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছি।’

প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার কার্যালয় এশিয়া-প্যাসিফিক সেকশনের প্রধান রোরি মুঙ্গোভেন। প্রতিনিধি দলের অপর সদস্যরা হলেন—এশিয়া-প্যাসিফিক সেকশনের মানবাধিকার বিষয়ক কর্মকর্তা লিভিয়া কসেনজা এবং আলেক্সান্ডার জেমস আমির এই জুঙদি।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।

Design & Developed by: BD IT HOST